ঘাম হওয়া একটা স্বাভাবিক জিনিস। ঘামের মধ্য দিয়েই শরীরের যত খারাপ, বর্জ্য পদার্থ আছে সেগুলো বাইরে আসে। সেই কারণেই বলা হয় শরীর চর্চা, ব্যায়াম বা নাচার সময় সেটা এমনভাবে করা উচিত যাতে ঘাম ঝরে।
ঘাম সকলেরই হয়, কারও কম, কারও বেশি। তেমনই কারও ঘামে ভীষণই বাজে গন্ধ হয়। আর এই দুর্গন্ধ অনেক সময় বাসে, অফিসে বা কোনও অনুষ্ঠানে অস্বস্তির কারণ হয়ে দাঁড়ায়। শুধু যার ঘামে দুর্গন্ধ তিনি নন, তার আশেপাশে থাকা মানুষদের অস্বস্তি হতে থাকে।
ঘামের দুর্গন্ধ দূর করার প্রথম শর্তই হল নিজেকে পরিষ্কার রাখা। রোজ গোসল করতে হবে, তাও সাবান মেখে। তার সঙ্গে যদি অ্যান্টিব্যাকটেরিয়াল কিছু গোসলের পানিতে মেশানো যায় তাহলে তো কথাই নেই! এর ফলে ব্যাকটেরিয়াল ইনফেকশনের সম্ভাবনা কমবে। গোসল করে পরিষ্কার হয়ে তবেই ডিও বা পাউডার ব্যবহার করবেন।
মনে রাখবেন ঘামের কিন্তু নিজের কোনও গন্ধ হয় না। এটার সঙ্গে ব্যাকটেরিয়া মিশলে তবেই গন্ধ ছড়ায়। তাই কী করে এই সমস্যা দূর করবেন দেখে নিন।
আরো খবর
বিকেলের নাস্তায় চিড়ার পাকোড়া
যেভাবে দূর করবেন ঘামের দুর্গন্ধ :
১. বগল সবসময় ভালো করে পরিষ্কার করুন। শেভ করুন নিয়মিত।
আরো খবর
চিকেন বাদামি কোরমা
২. গোসলের পানিতে রোজ তেজপাতা, তুলসিপাতা, নিমপাতা এবং লবঙ্গ ফুটিয়ে সেই জল দিন। তারপর সেই পানিতে গোসল করুন।
৩. এছাড়া গোসলের পানিতে গোলাপজল এবং লেবুর রস দিতে পারেন। এতেও ঘামের গন্ধ দূর হয়।
আরো খবর
আলুর সিঙ্গাড়া
৪. গোসলের পানিতে অ্যাপেল সাইডার ভিনেগার মেশাতে পারেন।
৫. তুলোয় টি ট্রি অয়েল নিয়ে বগলে লাগান। এতেও কমবে বগলের দুর্গন্ধ।
৬. সবসময় পরিষ্কার এবং কাচা জামা কাপড় পরুন। এক জামা বেশিদিন পরবেন না। নিজেকে পরিষ্কার পরিচ্ছন্ন রাখুন।
দৈনিক কলম কথা সংবিধান ও জনমতের প্রতি শ্রদ্ধাশীল। তাই ধর্ম ও রাষ্ট্রবিরোধী এবং উষ্কানীমূলক কোনো বক্তব্য না করার জন্য পাঠকদের অনুরোধ করা হলো। কর্তৃপক্ষ যেকোনো ধরণের আপত্তিকর মন্তব্য মডারেশনের ক্ষমতা রাখেন।